কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানুন

প্রিয় বন্ধুগন আজ কের এই আটিকেল এ জানতে পারবেন কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়ছে । কিডনি ব্যাথার লক্ষণ , কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ এই বিষয়ে গুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো ।

আমাদের যখন ভালোভাবে কিডনি কাজ করে না । তখন আমাদের শরীরে তৈরি হতে পারে ফসফরাস । সুস্থ কিডনির জন্য যে গুলো খাবার বাদ দিয়ে খাইতে হবে বাদাম, বিভিন্ন প্রকার ডাল, কাজু বাদাম শুকনা ফল , খেজুর ও বিচি এই সব খাবার বাদ দিতে হবে ।

কিডনি ব্যাথার লক্ষণ ঘন ঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবে দুর্গন্ধ প্রস্রাব লাল হওয়া, প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া, তলপেটে প্রচণ্ড ব্যথা, ও কোমরের দুই পাশে ব্যথা শরীর ফুলে যাওয়া ইত্যাদি এই গুলু লক্ষণ কিডনি রোগের সংকেত । কিডনি রোগ এ কার্যক্ষমতা কমতে থাকলে ও কিডনির রোগ ভালো না হলে এবং মাস বা বছর চিকিৎসা করার পরও ভালো না হলে তাকে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বলে ।

কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে পর্যন্ত শরীরের দুটি কিডনির তেই কোনো ধরনের লক্ষণই দেখা যাই না । তবে কিছু লক্ষণ শুরুতেই দেখা যেতে পারে যেমনঃ-

কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ হলো Kidney Damage of Early Signs এই গুলো লক্ষণ দেখলে বুঝে নিবেন যে কিডনির অবস্তা শেষ দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে

প্রস্রাবের সাথে রক্তের, কিডনি প্রতিবন্ধী হয়ে গেলে কোষগুলিও বের হয়। কিডনির সংক্রমণে , কিডনিতে পাথর সাধারণত সমস্যা হয়। যা যা লক্ষণ বলে দিবে যে কিডনি ড্যামেজ হতে যাচ্ছে । শারীরিক জটিলতাকে অঙ্গ সংক্রান্ত নীরব ঘাতক বলা হয়। বেশিরভাগ মানুষই বুঝে না যে তারা কিডনিজনিত আক্রান্ত হয়েছে ।

সুস্থ কিডনির লক্ষণ কিডনি এবং ডায়াবেটিস রোগ হলো নীরব ঘাতক। প্রতিরোধের উপায়গুলো সম্পর্কে যানা থাকলে অনেক কারণে সুস্থ ভাবে জীবন যাপন করা সম্ভব। কিডনি ভালো রাখতে বাজে অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে যেমনঃ

আমি মনে করি পতি দিন নিয়ম মানে খাদ্য তালিকায় রাখেন তাইলে আপনার কিডনির সুস্থ রাখা যাবে ।

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার করতে উচ্চ রক্তচাপকে ও ডায়াবেটিস কারণে কিডনি প্রধান রোগের ঝুঁকির কারণ ।মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহে ব্যাঘাত এবং হার্ট , হঠাৎ অকেজো হওয়া কিডনি ,অন্যান্য সংক্রামক এবং স্থুলতা কিডনি রোগ রোগ হয়ে থাকে ।

তা ছাড়া ষাটোর্ধ্ব বয়সীদের এবং ধূমপায়ী এদের কিডনি রোগে আক্রান্ত হবার বেশি ঝুঁকি থাকে । ক্যালসিয়াম , ইলেক্ট্রোলাইট ও ফসফরাসের কিডনি'র সমস্যার কারণে ভারসাম্যহীনতা হয় । নীরবে শরীরের খুব ক্ষতি করে এই কিডনি রোগ।

কিডনি রোগে অনেক মানুষ ভুগছে কিডনি রোগের লক্ষণ প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয়। দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা. সাধারণত ক্রনিক কিডনি রোগের কোনো নিরাময় নেই ও উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ এবং চিকিৎসা লক্ষণ উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ।

প্রিয় বন্ধুগণ আজকের এই আর্টিকেলে কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার এই বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ তাই অবশ্যই মনোযোগ সহকারে সম্পন্ন আর্টিকেল আগে পড়ে নিতে হবে।

এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল পোস্ট করে থাকি।